Every bit …

Leave a comment

Every thing, i show;
every time, i laugh;
every sleep, i miss;
every time, i kiss;
every turn, i pass;
every time, i touch;
every ting, i ring;
every love, i bring;

every word, i say;
every line, i pray;
every game, i loss;
every pain, i feel;
every wish, i kill;

every sorry i lie, every fun i try;
it’s amazing, amazing, amazing,
to my unborn child’s burgeoning eye…

 

— Khaled Monsoor

@ Dhaka, Bangladesh

You came closer, by going too far

Leave a comment

She was closest to me, but you know, too close.
So years of fume was adding inside us
That time, all I wanted to go far, far away;
and I took my flight, in a rush, in a bright sunny day.
It was then, we, half a planet away from sight
I came to believe in life, and that, I took a wrong fight.
Each mile, into me and her, acting as a thorn,
and killing my self, grew since I was born.

Now we are part in a far away, far,
Oh, my heart feels closer than ever,
Yer love, why, causing a gloomy tear,
Your silly naggings now music to ma ear
Yeah, mom. You & me are closer than ever,
just like my first six months, or the first two year …

 
@ 2009.02.11
@ Memphis, TN, USA

ভোররাইতের খা’ব

Leave a comment

সেইদিন ভোররাইতে একটা খা’ব দেখলাম…মুটামুটি বৃত্তান্ত এই রহম…
দেহি কুনো এক গ্যাঞ্জামে পইড়া আমি দ্যাশ-ছাড়া; গিয়া ক্যামনে ক্যামনে পড়ছি এক আজব দ্যাশে। পাবলিকের চেহারা সুরত চায়নীজ-চায়নীজ; তয় মুসলমান এলাকা; কিছু আবার হুজুর ও আছে। আমি ক্যামনে ক্যামনে যাইয়া উঠছি এক বাড়িতে ..মাটির থিকা ইট্টু উপরে… বাইর সাইড টা আবার মাচার মতন. দুই জন ব্যাটা মানুষ বহা।
তাগো থিকা শুনলাম (ভাষা কিন্তু অচিন, মাগার বুঝতাসি, স্বপ্ন বইলা কথা), এই দ্যাশে সরকার পাব্লিকেরে নামাজ-কালাম পড়তে দেয়না। আইনতঃ নিষিদ্ধ পুলিশে সাইজমত পাইলে জেল তো নিশ্চিত, জীবন ও চইলা যাইতে পারে, অনেকের নাকি গেছেও।
নামাজের টাইম হইয়া গেসে (কুন অক্ত মনে নাই, তয় আসর/যুহর হইবো, কারণ বাইরে তহন দিনের আলো)। এই দুই-জন আবার নামাজী পাবলিক, তার উপর জামাতে পড়ব, বুঝেন ঠেলা. আমার কইলজায় কাপন উইঠা গেছে (পুলিশের হাতে) মরণের ডরে।
যাক, হ্যারা আর আমি আশপাশে ভালো কইরা দেইখা নিলাম। কেও নাই দেইখা আমরা তিনজনেই জামাতে খাড়াইলাম মাচার উপরেই, হেগো একজন ইমাম সাব হইলো, মুরুব্বি মতন।
ইমাম সাবে কেরাত পরলো একদম মিটি-মিটি সাউন্ডে (তয় শুনা যায়), যদিও দিনের বেলার নামাজে ক্কেরাত হয় চুপে-চুপে, কিন্তু স্বপ্ন বইলা কথা। নামাজে খাড়াইয়া আমার কান্দন আইলো, আহারে, এত ডর-ভয়ের মইধ্যে কত কষ্ট কইরা (ডরে তহনও বুক কাপতাছে) নামাজ পরতাসি, আর আমাগো দ্যাশে কত আরামে থাইকাও নামাজ ঠিক মতো পরি না।
নামাজের পর খেয়াল করলাম, আশে-পাশে চা, কলা ইত্যাদি খাওনের জিনিস। নামাজের আগেই নাকি আইনা রাখছিলো। (জিগাইলাম, নাকি হেরাই কইলো মনে নাই) জানলাম, এগুলা হইলো শো। যাতে কেউ আইসা এইখানে আমাগো দেইখা ফালাইলে কওন যায়, আমরা খানা-খাদ্য খাইতেছি, নামাজের কথা যাতে কেউ না বুঝে।
যাক, খাওনের কথা মনে নাই। একটা পাহাড়ি রাস্তা ধইরা কই জানি যাইতেছি দেখলাম,
রাস্তায় আরো লোকজন দেখলাম, সবই মুসলমান, ক্যাডায় জানি কইল “আমরা ইট্টু ইট্টু মান্দারিন চাইনিজ পারি”। আমার এক দোস্তর কথা মনে পরলো, ও বহুত দিন চায়নায় আছিলো, ভালো মান্দারিন চাইনিজ পারে। মনে হইলো, ও থাকলে আরেকটু কথা-বারতি কয়া যাইত এগো লগে…..
তারপরেই স্বপ্ন শ্যাষ।
ব্লগ স্বপ্ন কওনের জাগা না, এটা খা’ব-নামাও না। তয় আমি ক্যান কইলাম?
এহন নাই, তয় কিছুদিন আগেও চীন, রাশিয়ায় এই অবস্থা আছিলো, নামাজ-কালাম দেখলেই, ঠুস-ঠুশ, শ্যাষ. শুনছি, মানুষ-জন গর্ত কইরাও নামাজ পরছে. কিন্তু এহন এরম দ্যাশ আছে, জানা নাই।
আসল কথাডা হইল, মুসলমান যারা স্বীকার যায় না, বা নামডা মুসলমান হইয়া গ্যাছে দেইখা মনে দুঃখু, হেগো কথা বাদ দিলাম আপাততঃ। (ব্লগের টাইটেল দেইখা হ্যারা ঢুকেই নাই অবশ্য.. 😉 )
আপাততঃ, যারা স্বীকার যায় আমগো মইদ্দে, জুমায়-জুমায় মসজিদে যায়, রমজানে রোজাও রাখে মাঝে-মইদ্দে, হেগো কথা কই। আপনেগো বাসা/অফিস এর পাশেই হয় মসজিদ, নয় নামাজ ঘর, নয় prayer room আছে, কুনো ঝুট-ঝামেলাও নাইকা, আপনের আশপাশে কতজনে পাঁচ অক্ত নামাজ পরে, আর আপনে ?
আর যারা পাঁচ অক্ত পরিও, ক্যামনে পরি ? মনে অয়, আল্লায় ঠেইকা গ্যাছে আমগো কাছে; তাত্তারি নামাজ পইরা হ্যারে বিদায় কর্। আপনেই কন আপনের নামাজ আপনের নিজের পসন্দ হয় ? তাইলে এরম “ঠ্যালা মারা” নামাজ আল্লার ক্যামনে পসন্দ হয়? আর যদি পসন্দ না হয়, আল্লায় কি খুশি হয় না ব্যাজার হয় ?
সামুতে যারা আছেন, কেওর বয়সই তো ২০/২২ এর কম না. ২০৪০/২০৫০ এর ভিতরে তো সব ঠুশ. কনফার্ম. যার আরো আগে সিরিয়াল দিবেন, হ্যাগো তো কথাই নাই।
আর বাইচা থাকতেও তো, প্যাটে এট্টু জোরে মোচড় দিলে আর বিছনা থন উঠবার পারি না, এমুনকি নিজের ঠ্যাং টাও খাড়া করবার পারি না।
আল্লায় তো আপ্নেরে খারাপ রাখে নাই, আরামে বইয়া বইয়া ব্লগ পড়তাছেন… হের বদলা কি এমনে দিতাছেন 😦
কোমরে জোর পাইলেই আমরা এত ফালা-ফালি করি ক্যান ? ইট্টু ট্যাকা হইলে আর নয়ত ইট্টু আরাম পাইলেই আমগো মাথা নষ্ট হইয়া যায় ক্যান ?