I am sorry, son …

Leave a comment

You came closer, by going too far

Leave a comment

She was closest to me, but you know, too close.
So years of fume was adding up inside
That time, all I wanted to go far, far away;
and I took my flight, in a rush, in a bright sunny day.
It was then, we, half a planet away from sight
I came to believe in life, and, I had taken a wrong fight.
Each mile, into you and me, acting as a thorn,
and killing my self, grew since I was born.

Now we are part in a far away, far,

Oh, my heart feels closer than ever,
Yer love, why, causing a gloomy tear,
Your silly naggings now music to ma ear
Yeah, mom. You & me are closer than ever,
just like my first six months, or the first two year …




@ 9th February, 2011
@ Memphis, Tennessee, USA

What should be called ‘death’ ?

Leave a comment

[It’s an draft copy, v. 0.2. Totally unwritten sections has been tagged in {…}]

[disclaimer: I am not an surgeon, doctor, ethicist, philosopher, or any sort of expert, and I am a fan but not affiliated with National Geographic Society. Except all quoted from the documentary, all other comments reflect my own current thinking]

I just watched a National Geographic documentary “Moments of death”. I am just describing its idea & my thought.

what is death? whom you will call ‘dead’?
A man with stopped heart-beat, a man with non-functioning brain, a girl who can’t response to any physical/worldly impulsion or a man who is totally out of his mind? Our understanding of the definition or the process of ‘being dead’ is pushing the boundaries…

Do you acknowledge ‘soul’? Why?

The ‘simple’ physical process of cardio-vascular death is as follows. The heart stops pumping blood, the organs get shut-off one-by-one, at last the brain-cells, being deprived of Oxygen, raise ‘panic’ alarm, every element of brain-cell start fighting to save own-self and start producing toxic waste enormously, then each cell get self-destroyed.

Now, if you ‘shock’ back the heart-beating, give external oxygen quick enough, then the brain-cell ‘may’ stuck in ‘somewhere-in-middle’. The patient is now seems breathing, and heart is beating; but he can’t sense or response to anything, even you cut-off any organ without anesthesia. Its called ‘coma’. In this state, the patient is may be thinking, dreaming, or just ‘nothing’. Why not he is dead ?

{ purpose of Germany’s ‘house of dead’ was to avoid live-burial }

{ the case of the girl who totally went out-of-mind and parents wanted to declare her dead }

{ why peoples, ‘visited’ around death, see light or tunnel of light }

Is ‘soul’ really exists?
{experience of a ‘unconscious-and-tapped-eye’ open-heart-surgery patient who saw every steps of his surgery, even his own body and an unusual habit of the surgeon}

{ the medical & ethical boundary of the definition of ‘death’ }

what i got today on web – Concentration of Power

Leave a comment

what i learned today – Concentration of Power

‘Statement of Purpose’ for Bioinformatics program, Memphis, TN

2 Comments

Here I published the ‘Statement of Purpose’ what I used for getting admission in Bioinformatics program of University of Memphis at Tennessee, USA.

Writing this SOP was started while I was getting back home through my Aktel stuff bus. The backbone was written on my mobile LG KU 990 as a note. I fulfilled its 1000 characters limit.

You can read it here on my scribd.com space. You can also download it … But I will strongly prohibit to using just ‘copy-paste’.

my SOP for MS in Bioinformatics in Memphis, Tennessee, USA http://d1.scribdassets.com/ScribdViewer.swf?document_id=42898955&access_key=key-aicorvopymu2q6ywmzl&page=1&viewMode=list
Thanks for reading !

****** আপা

Leave a comment

******আপা,****** আপা
হাসিকেন মাপা মাপা,
কোনএকটা মাছের মত
তোমারহাসি একটু চাপা
ক্ষমতায় আসার পরই তোমার
ভরলো দুটা গাল,
তোমার চাপার জোর বাতাসে
ফুললো নৌকার পাল
তোমার চাপার জোর বাতাসে
দেশবাসী থর থর,
তোমার গলার আওয়াজ শুনে
করে উঠে ধর মর
মিথ্যে বুলির জাহাজ তুমি,
ধন্য তোমার মুখ,
কেবল তুমি চাপার জোরেই
ভরালে দেশের বুক
আপা, তুমি কত পড়?
জোয়ার উঠেছে নলেজের?
ডিগ্রীর মালা দিতে বিদেশী
লাইন লেগেছে কলেজের
তোমার জ্ঞানের জোয়ারে তো
ভেসে গেল দেশটা,
ছাত্ররা সব কলম রেখে
উঠে গেল শেষটা
ভাল্লাগে না, ভাল্লাগে না
এর বেশি আর পড়তে
অস্ত্র হাতে উঠলো ওরা
‘খেলাধুলা’ করতে
তোমার বুকের সোনার মানিক
ধন্য ওদের বল
‘খেলা’ দেখার ভয়ে সবাই
আতঙ্কে টলমল
‘ভয় পেওনা, ভয় পেওনা
খেলা বাকি আছে’,
‘এক এক করে দেখিয়ে যাবো
ভয় পেওনা পাছে’
আচ্ছা আপা, ইচ্ছে তোমার
অভিনয়ে তুমি নামবে?
এত এত ডিগ্রীর পরেও
অস্কারও কাছে টানবে?
মা বাপ কেউ নেই বলে কেন
মঞ্চে উঠেই কাঁদ ?
আচ্ছা আপা, ভোরে উঠে
রোজই কি গলা সাধ ?
শান্তি তুমি আনছ ফিরে
এই দেশেরই বুকে
তাই তো ওরা মাতম করে
কাঁদছে মনের সুখে
কত মায়ের বুক থেকে আর
কাড়বে বুকের ধন ?
দেশটা বিরান করেই দেবে
এই করেছ পণ?
আচ্ছা বুবু, দিল্লী থেকে
কত বেতন পাও মাসে ?
এদিক অধিক থেকেও
তোমার কত ইনকাম আসে ?
ধন্য আপা, ধন্য বুবু
ধন্য তোমার শোক
দেশের **ছায় বাঁশ দিয়া কও
দেশ চিরজীবী হোক

————————————————————-

[লেখক জীবনেরমায়ায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক]
রচনা: ২৫শে এপ্রিল, ২০০০

রিলিজ:২৬শে সেপ্টেম্বর, ২০১০

আম্রিকা: নতুন জীবনের সাথে নতুন ব্যথা

Leave a comment

আজ দুপুরে আম্রিকান এম্বাসী থেকে পাসপোর্ট হাতে পাইলাম; একটু ভারী, ভিসা স্টিকারটার জন্য।
সেই সাথে মনটাও একটু ভারী, সব প্রিয়জন কে একসাথে হারাবার আগাম ব্যথায়।
মাথা আনন্দে গিজগিজ করছে; আর মন ব্যথায়।
দ্বিত্বতা মানুষের সব কিছুতেই; চাওয়া-পাওয়া সব কিছুতেই। আর মানুষেরই বা কি করা; মানুষের DNA টাই তো double-helix 
কিছুদুর রিক্সায় এসে এরপর উঠলাম ঢাকার ঐতিহ্য ৬ নম্বর বাসে। বাস চললো ধুকে ধুকে। কিন্তু এখন ২৭-বছর ধরে চেনাজানা ঢাকার সবকিছুই কেমন যেনো ভাল লাগতে শুরু করেছে। এমনকি রাস্তার জ্যাম, ঘামে ভেজা মানুষগুলার বেছে থাকার সংগ্রাম, একটা বাচ্চা মেয়ের বাসে উঠে স্লিপ বিলিয়ে কাঁচা ভাষায় সাহায্য চাওয়া, গুলশান লেক থেকে ভেসে আসা বাতাস; সবকিছুই। মানসিক এই প্রতিক্রিয়াটার কি কোন নাম আছে? কি বলা যায়, Pre-emptive Nostalgic Syndrome (PNS)? জ্ঞানী-গুনী কারো জানা থাকলে একটু বইলা দিয়েন।
এখন হুরাতাড়া করে সব গোছাও, শপিং গুলা সারো, টিকেট কনফার্ম করো, ব্যাগ গোছাও, কি নিবা কি ছাড়বা ঠিক করো… ইত্যাদি ইত্যাদি।
এম্বাসী ভিসা দিতে দেরি করলো অনেক; তাই তাড়াহুড়া।
কিন্তু এই তাড়াহুড়ার ভাঁজে-ভাঁজে কি প্রিয়জন হারানোর ব্যথা ভুলে থাকার অভিনয় নেই ?
[আমার এই লেখাটা প্রথম প্রকাশিত হয় সচলায়াতনে অতিথি লেখক হিসেবে ]

(এক যুগ আগে) এক রাতে

Leave a comment

ছাদের উপরে সিঙ্গেল খাটে
দু’ চোখে একটু ঘোর,
ঘোরে ঘোরে কেটে সারা এক রাত
কেটে হয়ে গেলো ভোর।

আকাশটা জুড়ে ছেড়াঁ ছেড়াঁ মেঘ
চাঁদ ঢেকে দিতে চায়,
কিন্তু এমন ষোলকলা চাঁদ
মেঘে কি ঢাকতে পায় ?

স্বপ্নের কোন্ দেশে থেকে যেন
বইছে মাতাল হাওয়া,
চেতনের এক গভীর অতলে
নিশ্চুপে ছুয়েঁ যাওয়া।

দুচোখে আমার স্বপ্নের মদ
ঢালে কোন্ অচিন প্রিয়া,
কি যে জুয়া এক খেলতে চায়
ছেঁড়া ছেঁড়া এ মন নিয়া।

আমার উদাস মনটা তখন
শরত্ মেঘের মত,
পেঁজা পেঁজা হয়ে যায় উড়ে যায়
স্বপ্নের দেশ কত।

ছেঁড়া মেঘগুলো যাযাবর যেন
নামতে তারা না পায়,
এতটুকু জায়গা খুজিবার তরে
সমুখ পানেতে ধায়।

সারা শরীরে নেশা ধরে যায়
মৃদু বাতাসের তোড়ে,
চোখ দুটি গাঢ় আবেশিত থাকে
রঙ্গিন স্বপ্ন ঘোরে।

নীল চাঁদোয়ার মাঝখানে ভাসে
ধবল মেঘের ভেলা,
মাঝখানে তারা চাঁদ নিয়ে খেলে
রংবৃত্তের খেলা।

ফ্যাকাশে মেঘের মাঝখানে ভাসে
আলো আলোময় চাঁদ
চাঁদটিকে যেন জরিয়ে রেখেছে
রং বৃত্তের ফাঁদ।

প্রাণমোহিনী একটুকু সুধা
একটু স্বপ্নরস,
অজানার পথে কেমনে করেছে
প্রাণ মন মোর বশ।

ওদিকে আমার নেশাময় মন
অসীমের পানে ধায়,
বুঝেও বুঝতে পারলাম না কেন
কি খোঁজ সে পেতে চায়।

সব হারিয়েও পেতে চায় সে
অমরলোকের স্বাদ,
রাহবার হয়ে এসেছে যেনো এ
আলোক রাতের চাঁদ।

কোন্ সে এক অচিন জগতে
হৃদয় আমার ধায়,
অচেনা এক পরমের রসে
মরম রঙিনে নায়।

সারা দিনমান কত ব্যস্ততা,
নিজকে হারায়ে খুঁজি,
এতটুকু কাল খুঁজিয়া না পাই
পরমের তরে নুজিঁ।

আমারে এখন টেনে নিয়ে যায়
আলোক চাঁদের ফাঁদে,
মনখানি মোর ভাসিয়ে দিলো
আবেশ রাতের স্বাদে।
এটুকুর লাগি সারা দুনিয়া
তারে খুঁজে খুঁজে কাঁদে।

হেনকালে যেন চেতন জুড়িয়া
ভোরের আযান পড়ে,
সারা জীবকূল সাড়া দিয়ে উঠে
মৃদু মৃদু কলে বরে।

এতটুকু রাতই জীবন ব্যপিয়া
জীবন ধন্য করে,
ক্ষুদে এ জীবনে স্মরণে পরিয়া
আবেশে বুকটি ভরে।

— kmonsoor

    রচনা: ৮ ই আগস্ট, ১৯৯৮
নামকরণ: ৮ ই আগস্ট, ২০১০
           @ মুহাম্মদপুর, ঢাকা

————————
কবিতা টা আমার পছন্দের ফর্মায় দেখতে এইরকম:
(এক যুগ আগে) এক রাতে http://d1.scribdassets.com/ScribdViewer.swf?document_id=35525722&access_key=key-o7t5ntcyr3ftoqkn2mb&page=1&viewMode=list

মা রে নিয়া একখান ছড়া : এবং কিছু প্রারম্ভিক প্যাচাল

Leave a comment

মূল বিষয়ববস্তু এইখানে:



মা রে নিয়া ছড়া : কিছু আগলা প্যাচাল
২০০৪ সালের এক রাতে আমার ঘুম আসতেছিলো না এইটা কোনো ঘটনানা
ঘটনা হইলো, কেন আসতেছিলো না? আজাদ গ্রুপ বা অন্য কোনোকোম্পানি একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করছিলো বিষয়: মা দিবসউপলক্ষে ৮ লাইনের একখান ছড়া লেখতে হইবো চিন্তা করলাম,ওক্কে, লিখা ফেলাই একটা; চান্সে যদি কিছু টেকা-পয়সা পাওয়া যায় তো মাথার ভিতরছোট কৈরা একটা লাইন আইসা পরলো, “যখন তুমি থাকবে না, মা” ঠিক করলাম, কালকেলেইখা ফেলামু
রাত ১ টার দিকে গেলাম ঘুমাইতে; শুইয়া শুইয়া মাথার ভিতর ওইপ্রথম লাইনের সাথে তাল মিলাইয়া আরো ৪/৫ টা লাইন আইসা পরলো মগজরে যত কই“ঘুমা !”; মগজ তত ছড়া প্রডাকশনে মন দেয় এই করতে করতেবাজলো “পৌনে ২ টা” মেজাজ পুরা বিলা হইয়া গেলো ছড়ার ***রে ***
বুঝলাম, এই মস্তিস্ক-সন্তান(Brainchild) রে ডেলিভারি(?) নাদেওন পর্যন্ত শান্তি নাই শোয়া থিকা উইঠা লেখা শুরু কইরা দিলাম লেখতে লেখতে লাইনসংখ্যা ৩৫-৪০ পার হইলো
হঠাৎ মনে হইলো, আইচ্ছা, আমিও তো আগে মরতে পারি; বেস্ট-কেসেএকসাথেও তো মরতে পারি (If…else if…else ব্লকের মতো) 😉
সো এই ব্যপারেও তো একটা দিক-নির্দেশনা দেওয়া লাগে নইলে কেমন একটা আধা-খ্যাচড়া ভাব থাকা যাইবো মস্তিস্ক-সন্তানলম্বা হইতে লাগলো; আমি “নীরব-দর্শকের” মতো “লে”খতে লাগলাম 😦
লাইন সংখ্যা ৭০ এর কোঠা ছাড়ল ছোটখাটো কিছুএদিক সেদিক এডিট দিলাম
ফাইনালি যখন নিজে একবার পুরাডা পরলাম, নিজের চোখেই পানিআইসা পরলো :( তখন ডিসিশননিলাম, নাহ্, এই লেখা প্রতিযোগিতায় পাঠাইলে মা-রে ছোট করা হইবো প্রতিযোগিতা বাদ
আবার চিন্তা করলাম, আমার চোখেই পানি আইসা পরছে, মা তোঅবশ্যই কান্না কাটি করবো সো মা-রেও এখন দেখামু না একটা অকেশন আসুক তখন একটা সবাইরেস্পেশালি মা-রে একটা চমক দেওন যাইবো এইজন্য কাউরেইপড়তে দিলাম না আমি আড়াইটা বা তিনটার দিকে ঘুম গেলাম আর শেষ রাতে জন্মহওয়া আমার মস্তিস্ক-সন্তান ভুমিষ্ট হওয়ার পর-পরই প্যাড এর ভিতর চাপা পড়ল 😦
২০১০ এ একটা বিশেষ কারণে আমার সমস্ত স্থাবর-অস্থাবরকাগজ-পত্র scan করে ডিজিটাল করায় এই ছড়াটাও কম্পিউটারে চলে আসলো জুন মাসে এইটাGoogle Transliterate দিয়া খুব তাড়াতাড়ি কম্পোজ কইরা ফেললাম; এই লেখাটা যখনলেখতাছি, তখনো মা-য় ছড়া দেখেনাই ছয় বচ্ছর পাঠকেরমুখ না দেখা সন্তান আমার আইজ Internet এর মুখ দেখবো 🙂
ঠিক করছি, মা রেআইজ একটা প্রিন্ট করা কপি পাঠামু
— কেমনসুর @২০-জুন-২০১০
to.kmonsoor@gmail.com http://kmonsoor.blogspot.com/
কেউ যদি এইটা পইড়া নিজের মা রে দিতে চান, তবে এই লিঙ্ক থিকা PDF ডাউনলোডাইয়াপ্রিন্ট কইরা
দিতে পারেন